Breaking News

Translate

Monday, October 19, 2020

দুস্হ মানুষদের বস্ত্র মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলার প্রচেষ্টা বি.এম.ফাইন এন্ড কালচারের।

 

নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: দেবী পক্ষের মাঝেই দুস্হ মানুষদের বস্ত্র বিতরন করে মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলার প্রচেষ্টা বি.এম.ফাইন এন্ড কালচারের।

কথায় আছে পিতৃপক্ষের সমাপ্তির পর সূচনা হয় দেবী পক্ষের । দেবী মহামায়া কৈলাশ থেকে বাপের বাড়ির উদ্দ্যেশে কেবল মাত্র চার দিনের জন্যে পাড়ি দেন। দূর্গা পুজোকে ঘিরে বাঙালিদের আনন্দ ও পরিকল্পনার থাকেনা। পুজোর আগে নতুন জামা কাপড় ,জুতো ,সাজগোজ এই নিয়েই মেতে থাকে আপামোর জনসাধারণ। কিন্তু অন্যদিকে সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি দেখা যায় এই আধুনিক সমাজে।



দিন আনা দিন খাওয়া মানুষদের কাছে এসব মিথ্যে স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই নয়। একটা নতুন জামা কাপড় তো দূরের কথা পুরনো জামা কাপড়ও জোটে না। তখনই শুধু মনেহয় পুজোকি তবে কেবল মাত্র সেইসব মানুষদের জন্যে? যাদের সব কিছু আছে। তাই বিগত কয়েক  বছরের মতো এ বছরও ওই সমস্ত মানুষদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে বি.এম.ফাইন এন্ড কালচার  উদ্যোগ নিয়েছে। ঝোলা হাতে বেরিয়ে পড়েছে সংস্থার কর্নধার বিষ্ণু মাইতি ও তার টিম। ঝাড়গ্রামের নিচিন্তা,কলাবতী,দেউলিয়া,


জড়কা গ্রামের মোট পাঁচশত মানুষের হাতে বস্ত্র তুলে দিয়ে  তাদের এই মহতী উদ্যেগের সুভারম্ভ হোয়েছ। প্রথম দিনেই কর্ণধার বিষ্ণু মাইতির সঙ্গে উপস্হিত ছিলেন অরুণ মন্ডল,নেপাল ভৌমিক,অভিষেক চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ দে এবং জিৎসোমা দাস ও স্মৃতিরেখা মন্ডল। এরপর পুরুলিয়া ,বাঁকুড়া,বীরভূম,
কল্যানী, বর্ধমান,কাঁথি ও শিলিগুড়ির চা বাগানের উদ্দ্যেশে রওনা দেন তারা। সংস্হার পক্ষ থেকে বিষ্ণু মাইতি জনসাধারন কে তাদের পাশে থেকে সাহায্য ও উৎসাহের  হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আর্জি জানান।

No comments:

Post a Comment

আপনি রিপোর্টার

আপনাদের এলাকার যে কোন খবর পাঠান এই হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে
9609 29 1919

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

9609291919